দেশের করোনা ভাইরাসে প্রতিদিন শনাক্তের সংখ্যা ৩ হাজারের নিচে নামছে না। আজও আরও ৩৫৩১ জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলাদেশে ১৫ হাজার ৫৮৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করে তাদের শনাক্ত করা হয়। ফলে দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ১ লাখ ১২ হাজার ৩০৬ জন।
এছাড়াও গত ২৪ ঘণ্টায় মরণঘাতি এই ভাইরাস প্রাণ নিয়েছে আরও ৩৯ জনের। ফলে দেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়ালো ১ হাজার ৪৬৪ জনে।
করোনার সর্বশেষ পরিস্থিতি নিয়ে রবিবার (২১ জুন) দুপুরে সরকারের জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) নিয়মিত বুলেটিনে এতথ্য জানানো হয়।
বুলেটিনে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক (অতিরিক্ত মহাপরিচালক প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা জানান, আক্রান্তদের মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ১০৮৪ জন। ফলে এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন মোট ৪৫ হাজার ৭৭ জন।
তিনি জানান, মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৩৫ জন পুরুষ, চারজন নারী। হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে ৩৩ জনের, বাসায় মৃত্যু হয়েছে ছয়জনের। তাদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের ১৬ জন, চট্টগ্রাম বিভাগের ১১ জন, রাজশাহীর দুজন, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের চারজন করে এবং সিলেট ও রাজশাহী বিভাগের একজন করে।
বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ১২ জন করে মৃত্যু হয়েছে ৪১-৫০ ও ৫১-৬০ বছর বয়সীদের। চারজনের বয়স ৬১-৭০ বছর, দুজনের বয়স ৭১-৮০; একজন করে মৃত্যু হয়েছে ০-১০, ৩১-৪০ ও ৮১-৯০ বছর বয়সীদের।
২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে নেওয়া হয়েছে ৬৩১ জনকে, ছাড় পেয়েছেন ৩৫৬ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ১২ হাজার ১৯০ জন। এই সময়ে কোয়ারেন্টাইনে নেওয়া হয়েছে ২ হাজার ৮১৯ জনকে, ছাড় পেয়েছেন ২ হাজার ১৩২ জন। বর্তমানে কোয়ারেন্টাইনে আছেন ৬৩ হাজার ২০৫ জন।
এছাড়াও গত ২৪ ঘণ্টায় মরণঘাতি এই ভাইরাস প্রাণ নিয়েছে আরও ৩৯ জনের। ফলে দেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়ালো ১ হাজার ৪৬৪ জনে।
করোনার সর্বশেষ পরিস্থিতি নিয়ে রবিবার (২১ জুন) দুপুরে সরকারের জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) নিয়মিত বুলেটিনে এতথ্য জানানো হয়।
বুলেটিনে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক (অতিরিক্ত মহাপরিচালক প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা জানান, আক্রান্তদের মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ১০৮৪ জন। ফলে এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন মোট ৪৫ হাজার ৭৭ জন।
তিনি জানান, মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৩৫ জন পুরুষ, চারজন নারী। হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে ৩৩ জনের, বাসায় মৃত্যু হয়েছে ছয়জনের। তাদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের ১৬ জন, চট্টগ্রাম বিভাগের ১১ জন, রাজশাহীর দুজন, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের চারজন করে এবং সিলেট ও রাজশাহী বিভাগের একজন করে।
বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ১২ জন করে মৃত্যু হয়েছে ৪১-৫০ ও ৫১-৬০ বছর বয়সীদের। চারজনের বয়স ৬১-৭০ বছর, দুজনের বয়স ৭১-৮০; একজন করে মৃত্যু হয়েছে ০-১০, ৩১-৪০ ও ৮১-৯০ বছর বয়সীদের।
২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে নেওয়া হয়েছে ৬৩১ জনকে, ছাড় পেয়েছেন ৩৫৬ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ১২ হাজার ১৯০ জন। এই সময়ে কোয়ারেন্টাইনে নেওয়া হয়েছে ২ হাজার ৮১৯ জনকে, ছাড় পেয়েছেন ২ হাজার ১৩২ জন। বর্তমানে কোয়ারেন্টাইনে আছেন ৬৩ হাজার ২০৫ জন।