মরণঘাতি করোনা ভাইরাসে স্থবির সকল কর্মকাণ্ড, যদিও স্বাভাবিক কার্যক্রম ফেরার চেষ্টা করছে সরকার। তবুও কষ্ট-দুর্ভোগের শেষ নেই মানুষের। এমন পরিস্থিতিতে আশার বাণী দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলছেন, ‘করোনার কারণে অর্থনৈতিক গতিশীলতা কিছুটা স্থবির হয়ে গেছে। তবে এমন দিন থাকবে না। আমরা যেকোনও প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে এগিয়ে যেতে পারবো।’
মঙ্গলবার (২ জুন) জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (একনেক) বৈঠকে এসব কথা বলেন সরকার প্রধান।
অচিরেই খারাপ দিন কেটে গিয়ে সুদিন ফিরে আসার প্রত্যাশা ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এরকম দিন থাকবে না। আমরা যেকোনও প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে এগিয়ে যেতে পারবো। সেভাবেই আমাদের সবাইকে স্বাস্থ্য সুরক্ষিত রেখেই নিজ নিজ কর্মস্থলে কাজ করে যেতে হবে। যেন দেশের মানুষ কষ্ট না পায়। আমরা দেশের অসহায় মানুষের কথা বেশি চিন্তা করি।’
খেটে খাওয়া মানুষের জীবনযাত্রা যেন অব্যাহত রাখতে পারে সেই চেষ্টা করছে সরকার জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের অর্থনীতির যে গতিশীলতা পেয়েছিল করোনা ভাইরাস আসায় স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। এটা শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বব্যাপী চলছে। আমরা চাই না দেশের মানুষ কষ্ট পাক। সেদিকে লক্ষ্য রেখে বন্ধ প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়েছে। যাতে খেটে খাওয়া, দিন এনে দিন খাওয়া মানুষ, মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত প্রত্যেকে তাদের জীবনযাত্রা যেন অব্যাহত রাখতে পারে। সেজন্যই আমরা এই পদক্ষেপ নিয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘করোনায় শুধু বাংলাদেশ নয়, সারাবিশ্ব বলতে গেলে স্থবির। সব জায়গায় এই সমস্যাটা দেখা দিয়েছে। আমরাও তার থেকে বাইরে না।’
দেশবাসীকে স্বাস্থ্যবিধি মানার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘যেটা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সেটা মেনেই আমাদের চলতে হবে। আমাদের দেশের মানুষ যেন সুরক্ষিত থাকে। মনে রাখতে হবে নিজের সুরক্ষা মানে অপরকে সুরক্ষিত করা। আমরা সবাই নিজের পরিবার এবং সহকর্মীদের সুরক্ষিত রাখতে আন্তরিকভাবে চেষ্টা করবো। এটা হবে আমাদের সিদ্ধান্ত।’
বঙ্গবন্ধুকন্যা তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ আজ অর্থনীতিতে যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছিল তাতে আমাদের আশা ছিল ২০২০ সাল বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী বা ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী, বিশেষ করে লক্ষ্য ছিল এই মুজিববর্ষেই আমরা আমাদের দারিদ্র্যের হার কমিয়ে এনে বাংলাদেশকে একটা উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে একটা উচ্চতর পর্যায়ে নিয়ে যাবো। করোনার কারণে সেই গতিশীলতা কিছুটা স্থবির হয়ে গেছে। তবে এরকম দিন থাকবে না। আমরা যেকোনও প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে এগিয়ে যেতে পারবো।’
Collected
মঙ্গলবার (২ জুন) জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (একনেক) বৈঠকে এসব কথা বলেন সরকার প্রধান।
অচিরেই খারাপ দিন কেটে গিয়ে সুদিন ফিরে আসার প্রত্যাশা ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এরকম দিন থাকবে না। আমরা যেকোনও প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে এগিয়ে যেতে পারবো। সেভাবেই আমাদের সবাইকে স্বাস্থ্য সুরক্ষিত রেখেই নিজ নিজ কর্মস্থলে কাজ করে যেতে হবে। যেন দেশের মানুষ কষ্ট না পায়। আমরা দেশের অসহায় মানুষের কথা বেশি চিন্তা করি।’
খেটে খাওয়া মানুষের জীবনযাত্রা যেন অব্যাহত রাখতে পারে সেই চেষ্টা করছে সরকার জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের অর্থনীতির যে গতিশীলতা পেয়েছিল করোনা ভাইরাস আসায় স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। এটা শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বব্যাপী চলছে। আমরা চাই না দেশের মানুষ কষ্ট পাক। সেদিকে লক্ষ্য রেখে বন্ধ প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়েছে। যাতে খেটে খাওয়া, দিন এনে দিন খাওয়া মানুষ, মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত প্রত্যেকে তাদের জীবনযাত্রা যেন অব্যাহত রাখতে পারে। সেজন্যই আমরা এই পদক্ষেপ নিয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘করোনায় শুধু বাংলাদেশ নয়, সারাবিশ্ব বলতে গেলে স্থবির। সব জায়গায় এই সমস্যাটা দেখা দিয়েছে। আমরাও তার থেকে বাইরে না।’
দেশবাসীকে স্বাস্থ্যবিধি মানার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘যেটা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সেটা মেনেই আমাদের চলতে হবে। আমাদের দেশের মানুষ যেন সুরক্ষিত থাকে। মনে রাখতে হবে নিজের সুরক্ষা মানে অপরকে সুরক্ষিত করা। আমরা সবাই নিজের পরিবার এবং সহকর্মীদের সুরক্ষিত রাখতে আন্তরিকভাবে চেষ্টা করবো। এটা হবে আমাদের সিদ্ধান্ত।’
বঙ্গবন্ধুকন্যা তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ আজ অর্থনীতিতে যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছিল তাতে আমাদের আশা ছিল ২০২০ সাল বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী বা ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী, বিশেষ করে লক্ষ্য ছিল এই মুজিববর্ষেই আমরা আমাদের দারিদ্র্যের হার কমিয়ে এনে বাংলাদেশকে একটা উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে একটা উচ্চতর পর্যায়ে নিয়ে যাবো। করোনার কারণে সেই গতিশীলতা কিছুটা স্থবির হয়ে গেছে। তবে এরকম দিন থাকবে না। আমরা যেকোনও প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে এগিয়ে যেতে পারবো।’
Collected