রাজধানীর বুড়িগঙ্গা নদীতে যাত্রীবাহী লঞ্চডুবির ঘটনায় আরও ৭ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ নিয়ে লঞ্চডুবির ওই ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ৩১ জনে। উদ্ধার হওয়া লাশগুলোর নাম পরিচয় এখনও জানা যায়নি। লঞ্চডুবির ঘটনায় নিখোঁজদের উদ্ধারে এখনও অভিযান অব্যাহত রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, আরও অন্তত ১৫-২০ জন নিখোঁজ রয়েছেন।
সোমবার (২৯ জুন) দুপুর পৌনে ২টা পর্যন্ত নদীতে তল্লাশি চালিয়ে লাশগুলো উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল ও কোস্টগার্ড।
উদ্ধার হওয়া ৩১ লাশের মধ্যে ২৩ জন পুরুষ, ৫ জন নারী এবং ৩ শিশু রয়েছে। নিখোঁজ বাকিদের উদ্ধারে তল্লাশি চালাচ্ছে কোস্ট গার্ড।
কোস্টগার্ড সদর দফতরের মিডিয়া কর্মকর্তা লে. কমান্ডার হায়াৎ ইবনে সিদ্দিক এই ৩১টি মরদেহ উদ্ধারের তথ্য ব্রেকিংনিউজকে নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে সকাল ৯টার দিকে ফরাশগঞ্জ-শ্যামবাজার এলাকা সংলগ্ন বুড়িগঙ্গা নদীতে অর্ধশতাধিক যাত্রী নিয়ে মর্নিং বার্ড নামের ওই লঞ্চটি ডুবে যায়।
জানা যায়, সকাল পৌনে ৮টার দিকে মর্নিং বার্ড লঞ্চটি অর্ধশতাধিক যাত্রী নিয়ে মুন্সীগঞ্জ থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসে। পথে ফরাশগঞ্জ এলাকায় ময়ূর-২ নামের লঞ্চের সঙ্গে ধাক্কা লাগলে ডুবে যায় সেটি। কেরানীগঞ্জের একটি ডকইয়ার্ড থেকে মেরামত শেষে ময়ূর-২ নদীতে নামানোর সময় ওই দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।
ডুবে যাওয়া লঞ্চটি থেকে কয়েকজন যাত্রী সাঁতরে পাড়ে উঠলেও এখনও অনেকেই নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সদর দফতরের ডিউটি অফিসার রোজিনা আক্তার ব্রেকিংনিউজকে জানিয়েছেন, উদ্ধারকৃতদের মধ্যে বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন। এখনও তাদের নাম পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। লাশের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। উদ্ধার অভিযান অব্যাহত আছে।
সোমবার (২৯ জুন) দুপুর পৌনে ২টা পর্যন্ত নদীতে তল্লাশি চালিয়ে লাশগুলো উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল ও কোস্টগার্ড।
উদ্ধার হওয়া ৩১ লাশের মধ্যে ২৩ জন পুরুষ, ৫ জন নারী এবং ৩ শিশু রয়েছে। নিখোঁজ বাকিদের উদ্ধারে তল্লাশি চালাচ্ছে কোস্ট গার্ড।
কোস্টগার্ড সদর দফতরের মিডিয়া কর্মকর্তা লে. কমান্ডার হায়াৎ ইবনে সিদ্দিক এই ৩১টি মরদেহ উদ্ধারের তথ্য ব্রেকিংনিউজকে নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে সকাল ৯টার দিকে ফরাশগঞ্জ-শ্যামবাজার এলাকা সংলগ্ন বুড়িগঙ্গা নদীতে অর্ধশতাধিক যাত্রী নিয়ে মর্নিং বার্ড নামের ওই লঞ্চটি ডুবে যায়।
জানা যায়, সকাল পৌনে ৮টার দিকে মর্নিং বার্ড লঞ্চটি অর্ধশতাধিক যাত্রী নিয়ে মুন্সীগঞ্জ থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসে। পথে ফরাশগঞ্জ এলাকায় ময়ূর-২ নামের লঞ্চের সঙ্গে ধাক্কা লাগলে ডুবে যায় সেটি। কেরানীগঞ্জের একটি ডকইয়ার্ড থেকে মেরামত শেষে ময়ূর-২ নদীতে নামানোর সময় ওই দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।
ডুবে যাওয়া লঞ্চটি থেকে কয়েকজন যাত্রী সাঁতরে পাড়ে উঠলেও এখনও অনেকেই নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সদর দফতরের ডিউটি অফিসার রোজিনা আক্তার ব্রেকিংনিউজকে জানিয়েছেন, উদ্ধারকৃতদের মধ্যে বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন। এখনও তাদের নাম পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। লাশের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। উদ্ধার অভিযান অব্যাহত আছে।